এ অঞ্চলে কোনো নৌঘাঁটি ছিলনা, ত্রি-মাত্রিক সুবিধাসহ এ ঘাঁটি তৈরি হচ্ছে

প্রকাশিত : ২০ আগস্ট ২০২০

কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি,২০ আগস্ট।। নৌবাহিনীর খুলনা নেভাল এরিয়া কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেছেন, ‘এ অঞ্চলে কোনো নৌঘাঁটি ছিলনা। ত্রি-মাত্রিক সুবিধাসহ এ ঘাঁটি তৈরি হচ্ছে। এ ঘাঁটিতে প্রশিক্ষণ সুবিধা, এভিয়েশন সুবিধা থাকবে। যাতে করে যে কোনো ধরণের অপারেশনাল কার্যক্রম আমরা এখান থেকে পরিচালনা করতে পারি। আমরা আশা করছি ২০২২-২৩ সালের মধ্যে এ ঘাঁটির কার্যক্রম পুর্ণাঙ্গভাবে চালু করতে পারবো।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের নির্মানাধীন শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটি প্রাঙ্গণে করোনা পরিস্থিতিতে দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ত্রাণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদানকালে খুলনা নেভাল এরিয়া রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা এ কথা বলেন। তিনি বলেন, রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা আরও বলেন,‘এ এলাকায় স্কুল-কলেজ নেই। সেটা কিন্তু একটা বড় সমস্যা। এখানে আমরা স্কুল-কলেজ গড়ে তুলবো। হাসপাতাল করবো। এতে এলাকার লোকজনও উপকৃত হবে।

রাবনাবাদ চ্যানেলের নাব্যতা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটার জন্য পায়রা বন্দর কর্র্তৃপক্ষ কাজ করে যাচ্ছে। তাঁরা এখানে ড্রেজিংয়ের ব্যবস্থা করছে। ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শেষ করে খুলনা নেভাল এরিয়া কমান্ডার শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটি প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপন করেন। এ সময় তাঁর সাথে বা নৌ জা শের-ই-বাংলার অধিনায়ক ক্যাপ্টেন এম মহব্বত আলীসহ বা নৌ জা শের-ই-বাংলার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কমান্ডার খুলনা নেভাল এরিয়ার সৌজন্যে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সৃষ্ট পরিস্থিতিতে নৌবাহিনী কর্তৃক দুইশ পরিবারের মাঝে চাল, ডাল, তেল, লবন এবং নগদ ৫০০ টাকা দেয়া হয়েছে। নৌবাহিনীর সদস্যদের ব্যক্তিগত রেশন সুবিধা থেকে এ ধরণের ত্রাণ সুবিধা দেয়া হয়েছে।

 

আপনার মতামত লিখুন :