বঙ্গবন্ধু পরিষদ এর নব-গঠিত কেন্দ্রীয় পরিচালনা পর্ষদের শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রকাশিত : ২ ডিসেম্বর ২০২০

আজ সকালে বঙ্গবন্ধু পরিষদ নব-গঠিত কেন্দ্রীয় পরিচালনা পর্ষদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তী মাহবুব উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম), এর নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন- ডা. শেখ আবদুল্লাহ আল মামুন, আবদুল মতিন ভূঁইয়া, ডা. লিয়াকত হোসেন মোড়ল, মতিউর রহমান লাল্টু, এ্যাড. আব্দুস সালাম পিপি, ডঃ ফিরোজ আহমেদ, ডঃ অরুণ কুমার গোস্বামী, ডঃ শাহজাহান মন্ডল, খন্দকার মোঃ নজরুল ইসলাম, রেহান সোবহান, এস এম লুৎফুর রহমান, জালাল উদ্দিন আহমদ তুহিন, প্রকৌশলী মাইনুল ইসলাম, আবুল হোসেন, ডঃ জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

এ ছাড়াও কলাবাগান থানা শাখার বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি এস এম ওয়াহিদুজ্জামান (মিন্টু) নেতৃত্বে কলাবাগান থানা শাখার অর্ন্তভূক্ত ১৬ নং ওয়ার্ড শাখার নেতৃবৃন্দ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে বঙ্গবন্ধু পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ডা. এস এ মালেক। মতবিনিময় সভায় নবগঠিত কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটির সদস্য মতিউর রহমান লাল্টুর সঞ্চলনায়, মাহবুব উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম) বলেন, মহান স্বাধীনতা অর্জন বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা মহান বিজয় অর্জন করেছি। স্বাধীনাতার সুফল প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। ডা. শেখ আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধু পরিষদ নব-গঠিত পরিচালনা পর্ষদ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বাধীনতার মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে কাজ করে যাবে সেই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

আবদুল মতিন ভূঁইয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি শোষণ-বঞ্চনা, বৈষম্যহীন, ন্যায় ও আদর্শ ভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। তাঁর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সকল নেতৃবৃন্দকে নিরলস ভাবে কাজ করতে হে ব। সভাপতির বক্তব্য ডা. এস এ মালেক বলেন, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। তাঁর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আছেন বলেই দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। অত্যন্ত সফলভাবে তিনি করোনা মহামারি সৃষ্ট মহাদুর্যোগ মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছেন। তিনি মহান বিজয়ের মাসে দেশ বাসিকে শুভেচ্ছা জানান। পরে দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মহান বিজয় দিবসের মাসব্যাপি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয় এবং সকল শাখা সমূহকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

 

আপনার মতামত লিখুন :