মোঃ খায়রুল ইসলামের অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি
প্রকাশিত : ১৭ জুলাই ২০২০
ইয়াসমিন আক্তার, লন্ডন:
মোঃ খায়রুল ইসলাম। পেশায় কলেজ শিক্ষক। সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় যার জন্ম। ফটোগ্রাফি উনার একধরনের নেশা। তিনি বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটির আজীবন সদস্য। অনার এলবিপিএস। দেশে বিদেশে শতাধিক এওয়ার্ড অর্জিত ফটোগ্রাফার।
লাল শাপলা বিলের রাজ্য,সিলেটের জৈন্তাপুর। বর্ষার পর পরই এখানে ফুটতে থাকে ফুল। অগণিত পর্যটকের সমাগম হয় প্রতিদিন। পর্যটকের ছেলে মেয়েরা এ ফুল তুলে অন্তহীন খুশির খেলায় মেথে ওঠে।
সারাদিন কর্মব্যস্ততার পর ঘরে ফেরার পালা,ঘরে ফেরে পাখীরাও। গ্রাম্য জনজীবনে নদীর পারাপারের জন্য সাঁকোই একমাত্র সহায়। সাইকেল নিয়ে সাঁকো পারাপার খুব কঠিন,দক্ষতার প্রয়োজন কিন্তু তারা অব্স্থ্য। পাখী আর পল্লীর জীবননাচার ছবিটিকে ব্যঞ্চনা বহুমাাত্রায় বাড়িয়ে দিয়েছে। সিলেটের জৈন্তাপুরে এই সাঁকোটি বিরাজমান।
প্রকৃতির অপরুপ সাঁজে সাজানো বিছনাকান্দি পর্যটন কেন্দ্র। হাজারো পর্যটকের আগমনে মুখরিত থাকে বিছনাকান্দি। মেয়েটি তার চুল দিয়ে খেলা করছে। উনি তার অসাধারণ ক্লিক এর মাধ্যমে এই ছবিটির শিল্পত রূপ তুলে ধরেন । এখানে যেই আগে গা ভিজায়,জলকেলি করে।এটি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত।
বারকি নৌকা। শ্রমিকরা এ নৌকা দিয়ে নদী থেকে পাথর উত্তোলন করে জীবিকা নির্বাহ করে। শুক্রবার বন্ধ থাকে পাথর কোয়ারী জাফলং,বন্ধ থাকে নৌকা। সারীবাধা নৌকাগুলো দেখতে অনেকটা শিল্পীর তুলিতে আঁকা ছবির মত।এটি সিলেটের জাফলং এ অবস্থিত।
প্রকৃতির কাঁন্না। আসলে পাহাড় বেয়ে নেমে আসে পানি। আমরা তাকে ঝর্ণা বলি। মেহালয়, ভারত ভ্রমণের পথেই এ মনোহর দৃশ্যটির অবতরণ।
এখানে সূর্য উঠারও আগে নৌকা করে ফ্রেস সবজি,বাঁধাকপি,ফুল কপি,ওলকপি,মুলা টমেটো নানা জাতের নিয়ে আসে। পাইকাররা এসে নিয়ে যায়। উল্লেখ করা আবশ্যক যে সবজিগুলো একদম দেশীও প্রযুক্তিতে উৎপাদ করা সবটার সাইজও বড়। ফলন ছবিটি কানাইঘাটে অবস্থিত।