অন্ধকারে কালো বিড়াল না খুঁজে সুস্থ ব্যবস্থাপনা করতে বললেন ডা. জাফরুল্লাহ

প্রকাশিত : ২৫ জুন ২০২০

করোনা সংক্রমণ থেকে মুক্তি ও মানুষকে বাঁচাতে অন্ধকারে কালো বিড়াল না খুঁজে, সুস্থ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এখন থেকেই শুরু করতে হবে বলে পরামর্শ দিয়েছেন সদ্য করোনা মুক্ত হওয়া ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) সকালে গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় তিনি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। দীর্ঘ একমাস চিকিৎসার পর চিকিৎসক ও মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে গণমাধ্যমের সামনে হাজির হন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। শুধু তাই নয়, স্বল্পমূল্যে করোনামুক্তি সম্ভব তার হিসেবও তুলে ধরা হয় এই সভায়।

তিনি জানান, করোনা সংক্রমণ গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে পড়ার আগেই ব্যবস্থা নিতে হবে। করোনা পরীক্ষার সুযোগ বাড়াতে হবে। এছাড়া রোগীদের ওপর চিকিৎসা ব্যয়ের চাপ না বাড়িয়ে স্বল্প মূল্যে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব বলেও জানান ডা. জাফরুল্লাহর চিকিৎসকরা। ডা জাফরুল্লাহর চিকিৎসক প্রফেসর মামুন বলেন, তিনি এখন পর্যন্ত অসুস্থ। যে কোন ধরণের দামী ওষুধ, এমনকি ব্যয়মূল্য বেশি এমন পরীক্ষা প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। সবচেয়ে কঠিন রোগী ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। যিনি চিকিৎসার প্রতিটি স্তরে প্রশ্ন করতেন এবং জানতেন কোন চিকিৎসার ব্যয় কত।

ডা জাফরুল্লাহর চিকিৎসক বলেন, ডায়াগনসিস ওপেন করে দিতে হবে সাধারণ মানুষের জন্য, যেন সবাই পরীক্ষা করাতে পারেন। গ্রামেগঞ্জে করোনা ম্যাসিভ হওয়ার আগেই সুস্থ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এখন থেকেই প্রয়োজন। করোনা সংক্রমন থেকে মুক্তি ও মানুষকে বাঁচাতে। অন্ধকারে কালো বিড়াল না খুঁজে, সুস্থ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এখন থেকেই শুরু করতে হবে বলে পরামর্শ দিয়েছেন সদ্য করোনা মুক্ত হওয়া চিকিৎসক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর। শুধু তাই নয়, স্বল্পমূল্যে করোনামুক্তি সম্ভব তার হিসেবও তুলে ধরা হয় এই সভায়।

কীট সম্পর্কে গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল জানায়, বিএসএমএমইউর সুপারিশ নিয়ে কাজ চলছে, এন্টিজেন কীটের বিষয়ে গবেষণা প্রটোকল শেষে আগামী সপ্তাহে কাজ শুরু করা যাবে বলে আশাবাদ জানান তারা।

আপনার মতামত লিখুন :